বাংলাদেশের ব্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে শুধু নয়, বাংলা সংগীত জগতকে তিনি যা দিয়ে গেছেন, তা মহাকালের তরীতে কালজয়ী হয়ে বেঁচে থাকবে দীর্ঘযুগ৷

‘আমার জন্য সম্পর্কে জড়ানো কঠিন। কিন্তু দিন শেষে একজন সঙ্গী দরকার—কথা বলার জন্য, পাশে থাকার জন্য। সম্পর্ক মাত্র শুরু হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেব।’

প্রায় ৩০০ গান গেয়েছেন তিনি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারী অভিনয়শিল্পী, কণ্ঠশিল্পী, মডেলরা প্রায় প্রতিদিনই নানাভাবে হয়রানির শিকার হন। দীর্ঘদিন ধরেই তারা এমন হয়রানি সহ্য করে আসছেন। দিন দিন এই সাইবার বুলিং বেড়ে চললেও তার কোনো প্রতিকার খুঁজে পাচ্ছিলেন না তারকারা।

তিনি গিটার বাজাতেন জাদুর মতো।

ব্রেইন টিউমারে আক্রান্ত জনপ্রিয় অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ধীরে ধীরে সেরে উঠছেন। লন্ডনে ছয় মাসের চিকিৎসায় বর্তমানে তিনি আগের তুলনায় অনেকটাই সুস্থ হয়ে কথা বলতে পারছেন।

প্রায় ৩০ ঘণ্টার দীর্ঘ যাত্রা পেরিয়ে প্রথমবারের মতো কাজাখস্তানে পৌঁছেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। রেদোয়ান রনি পরিচালিত নতুন সিনেমা ‘দম’-এর শুটিংয়েই তার এই সফর।

কেউ অভিনয়ে নিয়মিত, কেউ আবার প্রবাসী জীবন বেছে নিয়েছেন

‘গত একবছর ধরে আমাদের পরিচয়, বন্ধুত্ব। পারিবারিকভাবে গতকাল আমাদের বিয়ে হয়েছে।’

শোবিজে নতুন মুখের আসা-যাওয়া নিত্য ঘটনা। এর মধ্যে কেউ হারিয়ে যান। আবার কেউ হয়ে ওঠেন মস্ত তারকা। তারকাখ্যাতির ছোঁয়া তারাই পান, যারা হয়ে ওঠেন দর্শকপ্রিয়।

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ধর্মেন্দ্র শুধু সুদর্শন নায়কই নন, বহুমুখী প্রতিভার জন্যও দর্শকের কাছে সমানভাবে সমাদৃত ছিলেন। ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর জন্ম নেওয়া এই কিংবদন্তি দীর্ঘ অভিনয়জীবনে তিন শতাধিক সিনেমায় কাজ করেন। ১৯৬০-এর দশকে তার চলচ্চিত্রযাত্রা শুরু হয়, যা ছড়িয়ে যায় ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে।

সিনেমা-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

‘চাঁদের আলো’ খ্যাত নির্মাতা শেখ নজরুল ইসলাম মারা গেছেন।

সিরাজগঞ্জ শহরে বন্ধুদের কাছে এবং পরিবারে তিনি ‘পুলক’ নামেই পরিচিত। স্কুলজীবনে যাত্রাপালা ও মঞ্চনাটক দেখেই অভিনয়ে আগ্রহ জন্মে তার। একসময় নিজ শহরেই নাটকের দলের সঙ্গে যুক্ত হন।

ইতোমধ্যে সংগীত জীবনের ৬০ বছর পূর্ণ করেছেন রুনা লায়লা (৭২)। ১৮টি ভাষায় গান করেছেন। সামনের দিনগুলোতেও গান নিয়েই বাঁচতে চান এই নন্দিত শিল্পী। গানকে ঘিরেই তার সব স্বপ্ন।

জামিন,

দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে উর্দু ও হিন্দি সিনেমার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেও উজ্জ্বল ছিল ঢাকাই চলচ্চিত্র। ৬০ থেকে ৯০ দশকের সোনালি সময়ে দর্শকনন্দিত ও কালজয়ী চলচ্চিত্র নির্মাণ করে ঢাকাই সিনেমাকে স্থিতি, জনপ্রিয়তা ও শিল্পমানের শিখরে পৌঁছে দেন কয়েকজন কিংবদন্তি পরিচালক। তাদের অবদান আজও বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অমলিন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, সেই ১০ গুণী পরিচালকের সম্পর্কে, যাদের হাতে গড়ে উঠেছিল ঢাকাই সিনেমার সোনালি যুগ।

ছোটপর্দায় সফল ক্যারিয়ারের পর সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী বড়পর্দায় অভিষেক করে নতুনভাবে মনোযোগ কাড়ছেন। তাদের সিনেমায় যাত্রা, অভিনয়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও নতুন প্রকল্পগুলো ঘিরে দর্শকদের আগ্রহও ক্রমেই বাড়ছে। 

প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশির ‘মিস ইউনিভার্সে ইতিহাস তৈরির সম্ভাবনা’ নিয়েও চলছে জোর আলোচনা। 

নন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে নেই, তবে এখনো তার লেখা গল্প ও উপন্যাস পাঠকদের নাড়া দেয়। দেশের অনেক তারকা অভিনয়শিল্পীও তার লেখার ভক্ত।