‘শুধু আন্তর্জাতিক নদীর হিস্যাই নয়, অভ্যন্তরীণ নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে।’

‘অস্তিত্ব সংকটে থাকা ৩৭টি নদীর মধ্যে ২০টির প্রবাহ নেই। হামকুড়া নদী প্রায় অস্তিত্বহীন।’

শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ঢাকার স্কোর ছিল ১৫৪। ভিয়েতনামের হ্যানয় ও মিশরের কায়রো সিটি যথাক্রমে ১৬১ ও ১৪৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম ও তৃতীয় অবস্থানে আছে।

সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পলিথিন শপিং ব্যাগের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় এ কথা বলেন তিনি

সব সচিব, সিনিয়র সচিব, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ নির্দেশ দিয়েছে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবদুল হামিদ এ কথা জানিয়েছেন।

'রাজধানীকে বাঁচাতে হলে আশেপাশের এই শহরগুলোকে বাঁচাতে হবে। এইটা সবাই জানি কিন্তু কেউ অ্যাকশনে যাচ্ছি না। অ্যাকশনে যাবে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। কিন্তু প্রতিবারই লোকবল নাই, পরিমাপ করতে হবে, নদী কমিশনের ক্ষমতা নাই, তারা কেবল সমীক্ষা করবে এইসব বলা হয়। তাহলে কাজ করবে কে? যদি কাজ না করে তাহলে এত সংস্থার তো কোনো প্রয়োজন নাই।’

এই নদী ও খালগুলো সুন্দরবনের উপরিভাগে তিন জেলার ছয় উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত।

তদন্ত কমিটি ইতোমধ্যে মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু করেছে

রাসেলস ভাইপার দক্ষ সাঁতারু হওয়ায় নদীর স্রোতে ও বন্যার পানিতে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিস্তৃত হয়েছে।

বাসযোগ্যতার মাপকাঠিতে তলানিতে থাকা ঊষর এই রাজধানীর এখানে-ওখানে যতটুকু সবুজের অস্তিত্ব টিকে আছে, তার সিংহভাগ জায়গায় এখন গ্রীষ্মের ফুলের রাজত্ব।

বিশ্বের ২৭টি স্থানে পরিচালিত হয় এই গবেষণা

পুনর্খনন ও সংস্কার প্রকল্পের তিন বছরে আলতাদীঘির মাঝের পুকুরসহ একটি ছায়াঘেরা সবুজ এলাকা মরুভূমির চেহারা পেয়েছে।

‘সড়কের দুপাশে প্রচুর গাছ থাকায় এখানকার পরিবেশ তুলনামূলকভাবে শীতল। গাছগুলোতে অনেক পাখির বাসা রয়েছে। এসব গাছ কাটা হলে পরিবেশের ভারসাম্য বিঘ্নিত হবে।’

বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশে বজ্রপাতজনিত মৃত্যুর কারণ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি অপর্যাপ্ত আগাম সতর্কতা ব্যবস্থা এবং বড় গাছের অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করেছেন।

কানাইঘাট পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বাংলাদেশে বর্তমানে চলমান তাপপ্রবাহ যে রেকর্ড করা হচ্ছে তা এদেশে নতুন নয়। কিন্তু নগরগুলোতে তীব্র গরম অনুভূত হওয়ার অন্যতম মূল কারণ হচ্ছে ভুল নগর দর্শন।

খালের পাড় ধরে চলে যাওয়া সড়কে এসব গাছ ছায়া দিয়ে যাচ্ছে।

কেটে ফেলা গাছগুলো জব্দ করে এক ইউপি সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে।

গাছ কাটার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেন পরিবেশবাদী সংগঠন ‘বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)’ টাঙ্গাইল শাখা ও ‘সবুজ পৃথিবী’।