বছরের পর বছর দখল, দূষণ ও অনিয়মে এখন মৃতপ্রায় লালমনিরহাটের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী সতী নদী। একসময় নদীটির গড় প্রস্থ ছিল প্রায় ৫০০ ফুট। কিন্তু লালমনিরহাট শহরের বাসস্ট্যান্ডের উজানে হাড়িভাঙ্গা ও বালাটারী এলাকায় এ নদীর প্রস্থ নেমে এসেছে মাত্র ছয় থেকে সাত ফুটে। 

নতুন গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত প্রায় ১০ মাসে আগ্নেয়গিরিটির চূড়ার কাছে ভূমি ৯ সেন্টিমিটার (৩ দশমিক ৫ ইঞ্চি) উঁচু হয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানিতে সরকারের ব্যয় দাঁড়ায় ৫৪ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় ২৮ দশমিক ৯ শতাংশ বেশি।

পানি নিষ্কাশন ও বন্যা প্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নদীটি এখন অস্তিত্ব সংকটে। দখল ও দূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শহররক্ষা বাঁধ। ফলে অল্প বৃষ্টিতেই দেখা দিচ্ছে বন্যা।

স্থানীয় জেলেদের ভাষ্য, মাছ ধরার জালে আটকা পড়ে, পানির দূষণ বা জাহাজের ধাক্কায় ডলফিন মারা যাচ্ছে। তবে সরকারি রেকর্ডে অনেক ক্ষেত্রেই মৃত্যুর কারণ হিসেবে ‘স্বাভাবিক মৃত্যু’ উল্লেখ করা হয়।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, সরকার লিভ-টু-আপিল দাখিল করলে চেম্বার জজ পরবর্তী আদেশ দেবেন।

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সরকারের পক্ষ থেকে হাইকোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে।

যখন কোনো এলাকার বাতাসে দূষণকারী উপাদানের ঘনত্ব জাতীয় আদর্শ মানের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায় এবং তা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করে, তখন সেই এলাকাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ বা অবক্ষয়িত বায়ু এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

নদী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নদীতলদেশের পাথর ও বালু প্রাকৃতিক রক্ষাকবচের মতো কাজ করে, যা স্রোতের আঘাত থেকে নদীর পাড়কে রক্ষা করে এবং ভাঙন প্রতিরোধ করে। সেই সঙ্গে নদীর জলজ প্রাণ তথা মাছের আবাস ও খাদ্য তৈরিতে বালু ও পাথর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আদাবর, রামপুরা, কাফরুল, বংশাল ও ওয়ারী—তুলনামূলকভাবে গাছপালা প্রায় নেই বললেই চলে। সূত্রাপুর, মিরপুর, গেণ্ডারিয়া ও কাফরুলের মতো এলাকার প্রায় সব জলাশয় হারিয়ে গেছে।

‘খাদ্যের জন্য মাছের ওপর নির্ভরশীল দেশীয় ও পরিজায়ী পাখি বিশেষ করে মাছরাঙা ও বক আটকে যাচ্ছে এসব জালে।’

তিনি জানান, হাওরের মাস্টারপ্ল্যান নির্ধারণে দেশব্যাপী কর্মশালা করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার সকালে ৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে দূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকার ৩১তম স্থানে অবস্থান করছে ঢাকা

চিঠিতে পাখির বিচরণ আছে এমন বৃক্ষ চিহ্নিত করে সেগুলো সংরক্ষণে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

দূষণ, দখল, আর অব্যবস্থাপনায় অস্তিত্ব সংকটে রংপুর নগরবাসীর আশীর্বাদ শ্যামাসুন্দরী খাল।

‘ঋণ নয়, আমরা ন্যায্য ক্ষতিপূরণ চাই।’

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাওরের ওয়াচ টাওয়ার ও আশপাশের এলাকায় ‘হাউসবোট’ প্রবেশ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিষেধ করা হয়েছে।

নদী, জীবিকা ও জীবন—সবই ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে অনেকটা ফাঁকা ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য অস্বাস্থ্যকর।

এ সময় সুন্দরবনের নদী ও খালের মাছ ডিম ছাড়ে। তাছাড়া বর্ষাকালে সুন্দরবনের গাছের ‘রিজেনারেশন’ হয়। তাই এই সময়ে সুন্দরবনকে সুস্থ রাখতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।